আ’লীগের সভাপতি বহাল, সম্পাদকে নতুন মুখ - খুলনা নগর জেলা
খুলনা: খুলনা মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে বর্তমানরাই বহাল রয়েছেন। তবে সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন মুখ নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে খুলনা সার্কিট হাউস মাঠে মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করেন।
এর মধ্যে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে পুননির্বাচিত হয়েছেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। এছাড়া মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
জেলা শাখায় শেখ হারুনুর রশীদ সভাপতি হিসেবে পুননির্বাচিত হয়েছেন। আর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুজিত কুমার অধিকারী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিকে নিয়ে বিচলিত হবার কিছু নেই। বিএনপি চোরাবালিতে আছে। পথহারা পথিকের মতো। ইতোমধ্যে দুই উইকেট পড়েছে, আরও পড়বে। আন্দোলনের ডাক দেয় শুনি, দেখতে দেখতে এগারো বছর। আন্দোলন হবে কোন বছর?
বিএনপির মহাসচিবকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনার মুখে দুর্নীতিবিরোধী কথা শুনলে হাসি পায়। এ যেনো ভূতের মুখে রাম নাম। আপনাদের সময়ে দেশ দুর্নীতিতে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
বিএনপি এখন নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে বলেও মন্তব্য করে তিনি বলেন, বিএনপি জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক। তাই মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বিএনপিকে আর ক্ষমতায় আসতে দেবে না আওয়ামী লীগ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, টেন্ডারবাজ, মাদককারবারি, ভূমিদস্যু, দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীরা সাবধান। তাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ডাইরেক্ট অ্যাকশন শুরু হয়েছে। সবাই নজরদারিতে আছে। সতর্ক ও শুদ্ধ হয়ে যান। আওয়ামী লীগে দূষিত রক্তের প্রয়োজন নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত খুনি সন্ত্রাসী জঙ্গি ও সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্ঠপোষক বিএনপিকে দেশের জনগণ আর ক্ষমতায় আসতে দেবে না বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন।
সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ।
সম্মেলন পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ১৪ দলের সমন্বয়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য মিজানুর রহমান মিজান এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারী।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য ড. মসিউর রহমান।
প্রধান বক্তা ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান। বিশেষ বক্তা ছিলেন আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য ও শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, নির্বাহী সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল, বাগেরহাট-২ আসনের সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কেন্দ্রীয় নেতা এসএম কামাল হোসেন, আমিনুল ইসলাম মিলন, সাবেক মৎস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার।
বিএনপির মহাসচিবকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনার মুখে দুর্নীতিবিরোধী কথা শুনলে হাসি পায়। এ যেনো ভূতের মুখে রাম নাম। আপনাদের সময়ে দেশ দুর্নীতিতে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
বিএনপি এখন নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে বলেও মন্তব্য করে তিনি বলেন, বিএনপি জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক। তাই মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বিএনপিকে আর ক্ষমতায় আসতে দেবে না আওয়ামী লীগ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, টেন্ডারবাজ, মাদককারবারি, ভূমিদস্যু, দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীরা সাবধান। তাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ডাইরেক্ট অ্যাকশন শুরু হয়েছে। সবাই নজরদারিতে আছে। সতর্ক ও শুদ্ধ হয়ে যান। আওয়ামী লীগে দূষিত রক্তের প্রয়োজন নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত খুনি সন্ত্রাসী জঙ্গি ও সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্ঠপোষক বিএনপিকে দেশের জনগণ আর ক্ষমতায় আসতে দেবে না বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন।
সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ।
সম্মেলন পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ১৪ দলের সমন্বয়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য মিজানুর রহমান মিজান এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারী।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য ড. মসিউর রহমান।
প্রধান বক্তা ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান। বিশেষ বক্তা ছিলেন আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য ও শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, নির্বাহী সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল, বাগেরহাট-২ আসনের সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কেন্দ্রীয় নেতা এসএম কামাল হোসেন, আমিনুল ইসলাম মিলন, সাবেক মৎস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার।